Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

গ্রাম আদালত

গ্রাম আদালত গঠন কর হয় ৫ জন সদস্য নিয়ে।

তাদের মধ্যে সভাপতি হিসেবে থাকেন পরিষদের চেয়ারম্যান, বাদী পক্ষের ২ জন ব্যাক্তি এবং বিবাদী পক্ষের ২ জন ব্যাক্তি। বাদীপক্ষের ২ জনের মধ্যে ১ জন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য, অপর জন বাদী পক্ষের মনোনীত বিচারিক। বিবাদীপক্ষের ২ জনের মধ্যে ১ জন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য, অপর জন বিবাদী পক্ষের মনোনীত বিচারিক।

 

গ্রাম আদালত কাঠামো:

      সদস্য সংখ্যা- ৫ জন।

      ১। মধ্যস্থতাকারী বা সভাপতি- ১ জন।

      ২। বাদীপক্ষের- ২ জন

                    ক) নির্বাচিত ইউ,পি সদস্য- ১ জন,

                    খ) বাদী পক্ষের মনোনীত বিচারিক- ১ জন।

      ৩। বিবাদীপক্ষের- ২ জন

                    ক) নির্বাচিত ইউ,পি সদস্য- ১ জন,

                    খ) বিবাদী পক্ষের মনোনীত বিচারিক- ১ জন।

 

ভুমিকাঃ-

স্হানীয়ভাবে পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের বিচার প্রাপ্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে প্রণীত হয় গ্রাম  আদালত অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০৯ মে ১৯ নং আইনের মাধ্যমে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত আইন । এ আইনের মূল কথাই হলো স্হানীয়ভাবে স্বল্প সময়ে বিরোধ নিষ্পিত্তি। নিজেদের মনোনীত প্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রাম আদালত গঠন করে বিরোধ শান্তি পূর্ণ সমাধানের মাধ্যমে সামাজিক শান্তি ও স্হিতিশীলতা বজায় থাকে বলেই এ আদালতের মাধ্যমে সাধারণ জনগণ উপকৃত হচ্ছেন ।

গ্রাম আদালত বলতে কী বুঝায় ?

গ্রামাঞ্চলের কতিপয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিরোধ স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় যে আদালত গঠিত হয় যে আদালতকে গ্রাম আদালত বলে ।

 

গ্রাম আদালত গঠনের ভিত্তি কী?

কোন আইনের আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ?

গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ এর আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ।