কুতুবজোম ইউনিয়নের উৎপাদিত শস্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য শস্য হচ্ছে ধান। ধানের পরেই পানের স্থান। এখানকার উল্লেখযোগ্য ফল হচ্ছে, তরমুজ, ক্ষীরা ইত্যাদি। এছাড়াও এ জেলায় আম, জাম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, ইত্যাদি ফলও প্রচুর পরিমানে উৎপন্ন হয়। মরিচ, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, শিম, বরবটি, কাকরল, ঢেড়শ, গোল আলু, বেগুন, টমেটো ইত্যাদি সবজি প্রচুর পরিমানে উৎপাদিত হয় তবে তা এলাকার বাইরে রপ্তানী করানো মতো নয়।
কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য
১. কম সময়ে গরুর জাত উন্নত করা।
২. অধিক কর্মসংস্থানের সুবিধা।
৩. দুধ ও মাংসের ঘাটতি পুরন করা।
৪. আমিষ খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা
১. একটি ষাঁড় থেকে প্রতিবারের সংগৃহিত বীর্য প্রক্রিয়াজাত করে ৩০০-৪০০টি গাভীকে প্রজনন করা যায়।
২. গাভীর গর্ভধারনের হার বৃদ্ধি পায়।
৩. বেশি ষাঁড় পোষার দরকার হয়না,ফলে ব্যয় হ্রাস পায়।
৪. ভিন্ন ভিন্ন জাত বা প্রজাতির মধ্যে প্রজনন করে উন্নত জাত তৈরী করা যায়।
৫. উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীর্য ব্যবহার করে ভাল জাতের গরু পাওয়া যায়।
কৃত্রিম প্রজননের অসুবিধা
১. দক্ষ লোক দরকার হয়।
২. সুক্ষ ভাবে গরমের সময় নির্ণয় করতে হয়।
৩.ঠিকমত ষাঁড়ের বীর্য বাছাই নাহলে কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য ব্যহত হয়।
৪. গরম গাভী সনাক্ত কার কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রজননে গাভীর উপযুক্ত বয়স
১. দেশী জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ২-২.৫ বছর বয়সে।
২. উন্নত সংকর জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ১.৫-২ বছর বয়সে।
গাভী গরম হওয়া বা ঋতুকালের লক্ষন।
১.গাভীর অস্থিরতা বাড়ে এবং গাভী ঘন ঘন ডাকে।
২. ঘন ঘন প্রস্রাব করে এব গাভীর দুথ কমে যায়।
পশু গর্ভবতী হওয়ার লক্ষন
১. ঋতু চক্র বন্ধ হয়ে যায়।
২. গাভী আর ডাকে আসে না বা গরম হয়না
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস